কে ছিলেন এই বামসি বেরেক? জেনে নিন




কে ছিলেন এই বামসি বেরেক? জেনে নিন

আরতুগ্রল গাজীকে কেন্দ্র করে নির্মান করা দিরিলিস আরতুগ্রল। অল্প কিছুদিনের মধ্যোই এই সিরিজটি সারা মুসলিম বিশ্বে খবই জনপ্রিয়তা লাভ করে। আর তার সাথে সাথেই বিখ্যাত হয়ে উঠে বমসি বেরেক। তবে এখনো অনেকের কাছে প্রশ্ন কে এই বামসি বেরেক ? কে ছিলেন তিনি এবং কি করতেন তিনি ? আর কেনই বা তিনি এত ব্যিখাত হয়ে উঠলেন। সকল প্রশ্নের উত্তর জানবেন আজকের এই পোষ্টে । তো চলুন শুরু কারা জাক । যানা যাক বামসি বেরেক কে।

 বামসি বেরেক ছিলেন তুর্কি ইতিহাস এর এক মহান যোদ্ধা। তিনি ছিলেন আমাদের উসমান গাজীর পিতা আরতুগ্রল গাজীর সাথী। তিনি আরতুগ্রল গাজির সাথে থাকতেন এবং তার কথা মতো চলতেন । যুদ্ধ করতেন। তারা কখনো ভয় পেতেন না। এই মহান যোদ্ধা বামসি বেরেক যুদ্ধ করতে পছন্দ করতেন। এবং সবসময় ‍ুতিনি ২টা তালোয়ার ব্যাবহার করতেন।

 বামসি বেরেক তুর্কিদের ইতিহাস এর অন্যতম এক চরিত্ত। তিনি মহান যোদ্ধা হিসাবে এতোটাই বিখ্যাত লাভ করেছিলেন যে তাকে নিয়ে মহাকাব্য লিখা হয়েছিলো। বামসি ব্যারেক দের সময় ব্যাবসার প্রধান মাধ্যম ছিলো মেসপালন করা।

 বামসি বেরেক ছিলেন বিনয়ী । তিনি হাসি খুসি পছন্দ করতেন। তিনি পছন্ত করতেন সুখি জীবন। বেশির ভাগ সময় তিনি খাবার খেতে বেশি পছন্দ করতেন। শুধু পছন্দই না। তিনি সবার থেকে একটু বেশি খেতেন। তিনি নিজের হাসি মানুষের সাথে সেয়ার করতেন। এবং নিজের সাথে সাথে অন্যকেও হাসাতেন।

এই বামসি বেরেক ছিলেন একটু অন্যরকম ব্যাক্তি । তিনি একিটু কম বুঝতেন। তড়াতাড়ি তার মাথাই কোন কিছু ঢুকতো না। তাকে অনেক ভাবতে হতো । আর সে জখন ভাবতো তখন খুব মনোযেযাগ দিয়ে থকতো। অনেক সময় তাকে সবাই পাহাড়ি ভালু বলতো। কেননা সে বেশি খেতো  । একসাথে ২টি তালোয়ার ব্যাবহার করতো।

 যাই হোক তিনি যে এক কথাই ছিলেন বীর যোদ্ধা। তিনি আরতুগ্রল এর সাথী হিসাবে কাজ করতেন। আরতুগ্রল এর সকল সাথীর মনের মানুষ ছিলেন । তিনি কখনো এসব পছন্দ করতেন না। তিনি মনে করতেন এই সব পাপ । তাই এ বিষেয়ে কেও কোন কথা বললেই সে তাকে মারতো , রেগে যেত এবং তওবা করতো। কিন্তু এক দিন ঘটে গেল এক চমৎকার কাহিনি।

 আরো জুনুনতুরগুত সম্পর্কে

 বামসি বেরেক এক জায়গাই বিশ্রাম নিচ্ছিলো। হটাৎ একটা মেয়ে পালতক অবস্থাই এসে হজীর। তার মুখে রক্ত লেগে আছে। কিন্তু বমসির ওইদিকে খেয়ালি নেই । ‍সে শুধু দেখছে ওই মেয়েটাকে। মেয়েটাকে মেরে ফেলার জন্য জাল বিছানো হয়েছিলো। কিন্তু তাকে উদ্ধার করে নেই এই বামসি বেরেক। তাকে কেলা তে নিয়ে আসা হয়। সে বেহুস হয়ে যাই এবং তার চিকিৎসার ব্যাবস্থা করা হয়। সেই মেয়েটি আর কেও নয় । জমিদারের একমাত্ত মেয়ে হেলেনা । ওইদিকে আরতুগ্রল আছে জমিদারের কাছে। জমিদার তাকে আটকে রেখেছে । তার মেয়ের জন্য। সে ভেবেছে আরতুগ্রল তার মেয়ের ওপর হামলা করেছে। কিন্তু এই ধারনা ভুল। আরতুগ্রল তুরগুত আর দোয়ান কে পাঠাই যাও হেলেনা খাকতুন কে খুজে নেয়ে এসা।

 এই দিকে বামসি বেরেক আগেই হেলেনা কে নিয়ে চলে আসে। তুরগুতরা কে দেখে তো মহা খুসি কেননা একেই তো তারা খুঝতে এসেছে।  তাই বলে তারা আরতুগ্রল কে খবর দিতে জমিদার কাছে যাই। জমিদার সব বুজতে পারে। আরতুগ্রর এর মেহেমান হয়। কিন্তু এসেই জমিদার কে মেরে দেওয়া হয়। জমিদার কে মারে তার কমান্ডার ওয়েসিলিয়ুস । ‍কিন্তু তাকে ধরতে পারেনা। প্রমান ছারা । বুঝার ভুল এ।

 যাই হোক বামসি বেরেক হেলেনা খাতুন এর সাথ দেয় । সে বলে আমি তোমার বাবার প্রতি শোধ নিবো। হেলেনা বলে আমি জানি। এর মধ্যে অনেক সমস্যা বয়ে যাই হেলেনা ও বামসি বেরেক এর জীবনে। হেলেনা কে বমান্দার বিয়ে করতে চাই আরো কত কি। ওসব আর নাই বললাম। সবকিছু শেষে বামসি বেরেক হেলেনা কে উদ্ধার করে আনে । এবং হেলেনা কে তার ভালোবাসার কথা বলে। হেলোনাও রাজি হয়ে যাই। বমসি বেরেক আরতুগ্রল কে জানাই এই কথা।

 আরতুগ্রল বলে তোমাদের বিয়ে আমাদের বসতিতে খুসি বয়ে নিয়ে আসবে বামসি। তাদের বিয়ের সময় হেলেনা মুসলিম ধর্ম গ্রহন করে। এবং তার নাম চেন্জ করে হাপসা খাতুন রাখা হয়। সবাই তো মহা খুসি তিনি মুসলিম ধর্ম গ্রহন করলো। যাই হোক এভাবেই তাদের জীবন চলতে থাকে । চলতে থাকে হাজারো যুদ্ধ এবং তারা বীজয়য়ী হতে থাকে।

 

 

 


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ