আরতুগুল ও হালিমা সুলতানার ভালোবাসার কাহিনী পর্ব -৪

 



আরতুগুল ও হালিমা সুলতানার ভালোবাসার কাহিনী পর্ব -৪

আরতুগ্রল ছিলো এক মহান বীর । হাজার সমস্যার পরেও সে দমে যাই নি। সে র্ধৈয ধারন তরতে লাগলো। সে ভাবতে লাগলো সবকিছিুরির বিনিময়ে সে হালিমাকে চাই। হালিমাকে যে সে ভালোবাসে কিভাবে তাকে ওই রাজপ্রাসাদে রেখে আসবে। সে ভাবতে লাগলো যাই হয়ে যাক হালিমাকে ওই রাজপ্রাসাদ থেকে বের করতেই হবে এবং মহান আল্লাহর কাছে দুয়া করতে লাগলো।

 

আরতুগ্রল তার সাথিদের বলল আমি প্রাসাদে যাবো যে কোন মুল্যে ব্যাবস্থা করো। সবাই বলল আরতুগ্রল ভিম না। এমনা করিয়েন না । এই অবস্থাই আপনার একাই  প্রাসাদে যাওয়া ঠিক হবে না। কিন্তু আরতুগ্রল কোন কথা না শুনেই চলে গেল। দেখা করল হালিমার সোথে। হালিমা তাকে দেখে তো  মহা খুসি । তারা কতটা খুসি হয়েছিলো তা না দেখলে বুঝাতে পারবেন ন। তারপর হালিমা তাকে বলল আরতুগ্রল আমিও তোমাকে ভালোবাসি । আমি এই বিয়ে করতে চাই না। আমি তোমার জন্য বিয়ের আগে পর‌্যন্তু আপেক্ষা করবো । যতি তুমি না আসো আমি মৃত্যু কে গ্রহন করব তবুও আমি এই বিয়ে করবো না।

 

আরতুগ্রলো তাকে খুব পরিষ্কার করে জানিয়ে দেয়,,,, পুরো পৃথিবী এক হয়ে গেলেও আমাকে আর তোমাকে কেও আলাদা করতে পারবে না। আমি তোমাকে নিতে অসবই । আর যদি না আসি তাহলে ভেবে নিও আমার আমার  আজারাইলের সাথে দেখা হয়ে গেছে । এই বলে দুজন দুজনকে আসস্খ করে এক পলক দেখে চলে গেল আরতুগ্রল।

 

চলতে থাকে লড়াই । আরতুগ্রল ও হালিমা সবসয় চিন্তা করতে থাকে। কেও  জেন কাওকে মন থেকে সরাতে পারে না। তাদের ভালোবাসা একে অপরেরে জন্য আলো বাড়তে থাকে। এর মধ্যে আসে আরেক সমস্যা । হাল্লাপ শহরেরে আমির এর বোন আরতুগ্রলকে ভালোবেশে বসে। যদিও সে বলে নি । তবে বুঝিয়েছে অনেকবার। তবে এর ভালোবাসার জন্যই আরতুগ্রল এর জীবন বেচেঁ গেছে একবার। আর সাহায্য করেছে ও অনেকবার।

 

যাই হক। এই দিকে হালিমার বিয়ের দিন চলে আসে। হালিমার বাবা তাকে সাজিয়ে দেয় দিয়ে বলে সুখে  থাকো মা। হালিমা বলে এইটা সুখ না বাবা এইটা – এইটা তুমি আমাকে মৃত্যুর  দিকে ঠেলে দিলে। বিয়ে  হলে যাই। আমির তাকে স্ত্রী হিসেবে কবুল করলেও হালিমা সুলতানা তাকে কবুল করেননি। আমির তাদের নিয়ম আনুযায়ী হালিমাকে জর করে শিকারে নিয়ে যাই।

 

 

এইদিকে আরতুগ্রল তো প্রস্তুত হালিমাকে ছুটিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য । কিন্তু আমির এর চালের কারনে আরতুগ্রল আটকা পরে যাই তাকে। আতুগ্রলকে মৃত্যুর ঘোসনা দেওয়া হয়। কিন্তু আরতুগ্রল তার বিচক্ষনতার কারনে আমির এর সাথে কথা বলতে থাকে। আমির আরতুগ্রলকে মারতে বারন করলে আমির এর সিহাহিরা আমির  এর উপর হামলা করে। কিন্তু আরতুগ্রল তাকে বাচিয়ে দেন। আমির বুঝতে পারে তার ভুল। হালিমাকে আরকতুগ্রলে সাথে তার বসতিতে যেতে দেয়।

 

হাজারো সমস্যা ও কঠিন পরিস্থির পর  হালিমাকে বসতিতে নিয়ে ফিরে আসে আরতুগ্রল। দেখে তো সবাই মহা খুসি। কিন্তু অখুসি হয়ে থেকে গেল শুধু সেলচান খাতুন ও তার বোন।

 

 

অনেকদিন পর আরতুগ্রল ও হালিমা পুরোনো দিনের মতো চোখে চোখ রেখে কথা বলেছে । কথা গুলো ছিলো এরকম:--

 

আরতুগ্রল:- তুমি ওই রাজপ্রাসদ কে নিজের করে নিতে পারতে। রাজপ্রাসাদ ছেড়ে কেন আমার বসতিতে ফিরে এলে ?

 

হালিমা:- আমি তোমার মনে যে যইগাটুকু পেয়েছি সেটাকেই আমি রাজপ্রাসাদ মনে করি। এ  বসতিকেই আমি আমার বসতি মনে করি।

 

আরতুগ্রল:- যদি কনো দিন এই বসতি ছাড়তে হয়। আসার সাথে যতি সব ছেড়ে চলে যেত হয় ? পরবা তো যেতে ?

 

হালিমা;- হ্যা। আমি পারবো। পৃথিবীর যেকোন  প্রাান্তে আমি তোমার সাথে যেতে পারবো আরতুগ্রল।

 

শত ঝামালে শেষে তারা যেন একটু শান্তির আলো পেয়েছে। তারা অনেক খুশি। তাদের অনেকটা ভালোই যাচ্ছে। তারা মাঝে মাঝে ঘোড়া নিয়ে ঘুরতে বের হতো। কথা বলতো অনেক। ভালোবাসা আরো বাড়তে থাকলো। 

 

--এরই মধ্যে আবার আরেক ঝামেলা এসে বসল।

 

 

 

 

 

 

 

 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ