আরতুগ্রল ও হালিমা সুলতানার ভালোবাসার কাহিনী-৫
এরই মধ্যে
আরতুগ্রল অসুস্থ। আরতুগ্রল কে আরতুগ বে চিকিৎসা করছে। সেলচান খাতুন এর বোন গোকুচে আরতুগ্রলকে
দেখতে যাই। আর আরতুগ্রল এর চাচা লোক পাঠাই আরতুগ্রলকে মারার জন্য। আরতুগ্রলকে মারবে
এই সময় গোকুতে তরবাবিরটাকে নিজেরে পেটে নিয়ে নেয়। আরতুগ্রলে জাইগায় অসুস্থ হয়ে পরে
গোকুচে। শুধু অসুস্থ বললে ভূল হবে গোকুচে খাতুন মৃত্যুর সাথে লড়ছে। চিকিৎসোক জানাই
গোকুচে কোন দিনো মা হতে পরবে না। এইটিা শুনে সেলচান খাতুন তো সেই রেগে গেল । এইটা জনালে
তো আরতুগ্রল এর সাথে গোকুচের বিয়ে দিবে না। তাই সেলচান খাতুন চিকিৎসক কে স্বর্ন মুদ্রা
ুদলো। আর বলল এইটা যাতে আর কেও না জানে।
যাই হোক সত্য
কখনো চাপা থাকে না। যখন আরতুগ্রল এর সাথে গোকুচের বিয়ের কথা বলল সুলেমান সাহ। তখুনি
এই খবর জানা জানি হয়ে গেল যে গোকুচে আর কোন
দিন মা হতে পারবে না। এ শুনে আরতুগ্রল এর বাবা মা বলল তাহলে আরতুগ্রল এর হালিমার সাথেই
বিয়ে দেওয়া হক। তাদের ডেকে বিয়ের কথা বলা হলো। তারা তো মহা খুসি। তারা এতটাই খুসি যে
বলে বুঝানো যাবে না।
তবে খুসি
টা বেশি সময় থাকলো না । এরই মধ্যে শুনা গেল হালিমার ভাইকে নাইট রা তুলে নিয়ে গেছে।
হাজার সমস্যা পার করার পর একটু খুসির সংবাদ তাও যেন হালিমা আর আরতুগ্রল এর সইলো না।
তুবও হালিমা সব শেষে যেন আরতুগ্রল এর ভালোবাসাতেই সুখ খুজে পাই। আরতুগ্রল বলে তুমি
চিন্তা করো না হালিমা আমি তোমার ভাইকে ফিরিয়ে নিয়ে আসবোই। এইদিকে আরতুগ্রল এর মা হালিমাকে
একটি হার দিয়ে বিয়ের ঘোষনা করে। আরতুগ্রল হালিমাকে বলে আমি তোমাকে সবসময় ভালো রাখবো
, এতে আমাকে যাই করতে হক হালিমা। তুমি চিন্তা করো না।
এরই মধ্যে
আবারো আসে আরেক নতুন সমস্যা। আরতুগ্রল এর চাচা সে হতে চাই সর্দার । এ কারনে সে সব প্লান
করে আরতুগ্রল পরিবার সহ হালিমাকে আটক করে।
তাদের সবাইকে হত্যার ঘোষনা দেয়। আরতুগ্রল এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত করা হয়। হালিমা আরতুগ্রলে
এর জন্য নিজের জীবনকে মৃত্যুর মুখ ঠেলে দেয়। তাদের আবারও আলাদা
হতে হয় এক আপর থেকে। কিন্তু ঔদিকে তুরগুত আর আরতুগ্রল এর প্লানের জন্য এইবার তাদের
সবার জীবন বেচে যায়।
এই সড়যন্ত
থেকে সবাইকে মুক্ত করে আরতুগ্রল। আবার সবার
সাথে দেখা হয়। সবাইকে বসতিতে ফিরিয়ে নিয়ে আসে। বসতিতে ফিরে আসে শান্তি। আর এই শান্তির
খুসিটাকে আর একটু বেশি করার জন্য বিয়ে দিয়ে
দেওয়া হয় আরতুগ্রল আর হালিমা সুলতানার । ১০ দিরহাম
স্বর্ণমুদ্রা আর ২০টা বেড়া
দেনমোহরের বিনিময়ে হালিমা আর আরতুগুলের বিয়ে
হয়। তাদের ভালোবাসা সফল হলো। তারা যেন দুজন
দুজনকে পেয়ে মনে করছে তারা পুরু পৃথিবী পেয়েছে। আহ কতই সু্দর না ছিলো তাদের ভালোবাসা।
যাই হোক তাদের
বিয়ে হয়ে গেল হাজারো সমস্যার মধ্যে দিয়ে। বাসর রাাত। বাসর রাতে হালিমার অনেক চাওয়া মধ্যে একটা ছিল- আমার জন্য হলেও সাবধানে থাকবে… আরতুগুল।
তার সাথে
সাথে আবার একবার যেন হালিমা আরতুগ্রলকে তার চাওয়া গুলো
মনে করিয়ে দেয়:-
“রোধে
যেন পুড়তে না হয়,
বৃষ্টিতে
যেন ভিজতে না হয়,
মাঠিতে
যেন পা পেলতে না
হয়,
পাথর
যেন পথ না আগলায়,
দ্রুত
গিয়ে ফিরে আসুন আরতুগুল”।
যাই হোক এভাবেই
তাদের ভালোবাসা শেষ হয়ে যাই নি। তাদের ভালোবাটা যেন কখন শেষ হওয়ারি ছিলো না। তারা যতদিন
বেচে ছিলো ঠিক এরকুমি ভালোবেসে গেছে। আপরুপ এক ভালোবাসা। ভালোবাসা মানুষের জীবনে কখন
আসে তা বলা যাই না। তবে এই সিরিজ থেকে এইটা বলা যাই ভালোবাসা হতে হবে এক নিশ্বার্থ
চাওয়া। থকবে না কোন মিথ্যা । সত্য দিয়ে ভালোবাসাকে জয় করতে হবে। আমর হয়ে থাকুক এইসব
ভালোবাসা।
আর একটি কথা
যারা এখনো এই সিরিজটি দেখেননি তারা দেখতে ভুলিয়েন না।
0 মন্তব্যসমূহ