আরতুগুল ও হালিমা সুলতানার ভালোবাসার কাহিনী পর্ব -৩
আরতুগ্রল
খুব ভালো ভাবেই জানিয়ে দেয় । সে বলল তুমি জেনে রাখ আমি আরতুগ্রল তোমার জন্য জীবন দিতে
পারি। জীবন ুদয়ে হলেও আমি তাদের নিয়ে আসবো ইনসাল্লাহ। এক অদভুদ ভালোবা তাদের। তবে
সেই ভালোবাসা এখনো চলছে শুধু চোখে চোখে।
আরতুগ্রল
চলে যাই হালিমার বাবা আর ভাইকে বাচাঁতে । আর এইদেকে বসতিতে বেড়ে যাই আরো সমস্যা। এমনকি
হালিমার ঘরেও আক্রমন করে বিপক্ষ দলেরা। দেলিদেমির ও আপসিন বে রক্ষা করে নেই তারদের।
আরতুগ্রল
তার বিচক্ষনাতার পরিচয় দিয়ে ফিরিয়ে নিয়ে আসে তার বাবা আর ভাইকে। ফিরে এসে হালিমার ঘরে
হামরার কথা শুনে রেগে যাই। এবং দেলিদেমির কে বলে আপনাকে আমি এর দায়িত্ব দিয়েছিলাম
। তাহলে এটা কেমন করে সম্ভাব হলো। আরতুগ্রল রাগলেও হালিমা তাকে সামলে নেই। হারিমা তার
ওপর আক্রমন করা সবাইকে ক্ষমা করে দেয়। ক্ষমার দৃষ্টি দেখে আরতুগ্রল হালিমার ওপর অনেক
খুসি হন এবং বাড়তে থাকে ভালোবাসা।
এবার হালিমা
যাচ্ছে প্রাসাদে। না আরতুগ্রল মানতে পারছে না আর নাই হালিমা। কিন্তু আর কোন রাস্তা
নাই এটা ছারা। যাবার কালে হালিমাকে খুব সুন্দর একটা ঘোড়া দেয় আরতুগ্রল । হালিমা বলে
আপনার এই উপহার আমার সাথি হবে। হালিমাকে প্রাসাদে রাখতে যাওয়ার কথা ঠিক করা হলো আরতুগ্রলের
বড় ভাই এর কথা। কিন্তু তার বড় ভাইতো জানে তাদের ভালোবাসার কথা । সেও জানে তাদের ভালোবাসাকে
কেও আটকাইতে পারবে না। তাই সে না গিয়ে আরতুগ্রল কে বলল ভাই তুমি যাও।
আরতুগ্রল
হালিমাকে নিয়ে চলে গেল। মথে মধ্যে বিপক্ষ দলেরা
করে বসল হামলা। আরতুগ্রল তার জীবন বাজি রেখে তাদের রক্ষা করল। তার পর আরাম এর জন্য
বসল এক জায়গাই। হলিমা আর আরতুগ্রল তার সিপাহিদের থেকে একটু দূরে বসে থাকে। আরতুগ্রল
হালিমাকে ভালেবাসার প্রস্তাব দেয় যেন এক ঠিক কথা সহিত্যিক এর মতো করে।
কথাগুলো ছিলো
এরকুম—হালিমা আমি তোমাকে শিকার করতে গিয়ে পেয়েছিলাম। শিকার করতে গিয়ে আমি তোমার শিকার
হয়ে গেছিলাম। হালিমা আমি তোমাকে আমার মনের সুলতানা বানাতে চায়। তুমি আমার এই পপ্রস্তাব
কবুল কর। না বলে আমাকে একা করে দিও না ।
হালিমা সুলতানাও
জবাব দেও যেন অসাধারন ভাবে। হালিমা বলে আমার
জন্ম রাজপপ্রাসাদে আথচ আমি সেখানে থাকতে পারলাম না। হতে পরলাম না সেখানকার সুলতানা
আমি তোমার মনের সুলতানা কিভাবে হয় আরতুগ্রল।
এভাবে এক
কথা দুই কথা করতে করতেই আবার আক্রমন করল নাইটরা। একটি তীর আরতুগ্রল এর দিকে আসতেই হারিমা
তীর টি তার বুকে পেত নিলে হালিমা। আরতুগ্রল
এর জন্য হালিমা নিজের জীবন কে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিল। এ থেকে স্পষ্ট হয়ে উঠল হালিমার ভালোবাসা। কিন্তু উপাই না থাকার কারনে হালিমা জবাবে
সরার সরি হ্যা বলতে ৃপারে নি।
যাই হোক হালিমা
মৃত্যুর সাথে লড়াই করতে করতে আরতুগ্রল তাকে নিয়ে পেীছালো হাল্লাপ শহরে। তার চিকিৎসার
ব্যাবস্থা করা হলো। তারাতো পেীছে গেল । কিন্তু হালিমার ভাই আর তুরগুত পারলনা পেীছাতে
তারা নাইটদের হাতে আটকা পড়ে গেল। এইদিকে হালিমা ,আরতুগ্রল ,হালিমার বাবা , দোয়ান, বামসি সবাই হালিমার ভাই ইগিত আর তুরগুত এর
চিন্তুা করতে লাগলো। তারা সময় তো না আসাই আরতুগ্রল বুঝে গেল তারা আটকা পরে গেছে এখন
জানার বাকি বাচিঁয়ে রেকেছে নাকি মেরে দিয়েছে।
হারিমার চিকিৎসা
চললেও তার জীবন বাচাঁনোর জন্য তা যথেষ্ট ছিলো না। এ কারনে তাকে চিকিৎসার জন্য প্রাসাদে
নিয়ে যাওয়া হয়। কিছুক্ষনের মধ্যেই যেন সবকিছু উল্টপালট হয়ে যাই।সৃষ্টি হয় আরতুগ্রলের
জন্য নতুন সমস্যা। এদিকে হালিমা লড়ছে তার জীবন এর সাথে। তুরগুত আর ইগিত নাইটদের হাতে।
হালিমাকে সে কি জবাবা দিবে তার ভাই এর কথা। অন্যদিকে তার রাষ্ট্রিয় দায়িত্ব তো আছেই।
এসবের মধ্যে
আবার আরেকটা নতুন সমস্যা এস হাজির হয়। হালিমা
ও তার বাবা নাইটদের চালে ফেসে যাই। আবার হাল্লাহ
শহরের আমির তো রয়েছেই। আমির বিয়ে করতে চান হালিমাকে। নতুন সমস্যা আবার এসে বসে।
হালিমাতো কোন মতেই রাজি না। পরে তার ভাই ইগিত কে উদ্ধার করবে তাই বলে রাজি করে হালিমাকে। আর তার বাবা রাজি হয় সম্পত্তির
লোভে। হালিমা রাজী হলোও আরতুগ্রলকে ভুলেনি সে আরতুগ্রলকেই চাই। কিন্তু তার বাবা আরতুগ্রল
এর সবকিছু ভুলে যাই তার সম্পত্তির লোভে। হালিমা বুজে যাই তারা বিয়ে নিয়ে ষরযন্ত করছে।
কিন্তু তার বাবা আর বুঝলো না। আর এইদিকে হালিমার ভালোবাসার মানুষ আরতুগ্রল যেন আসহায়
হয়ে যাই। তার চাপ বাড়তে থাকে।
0 মন্তব্যসমূহ